Sunday, April 12, 2020

Chandaka Deras Nature Camp

দেরাস নেচার ক্যাম্প - চান্দাকা ওয়াইল্ডলাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি


বিস্তীর্ণ ঘন সবুজ অরণ্য, সুনীল জলরাশি, অদূরে ছোট পাহাড়, আকাশে টুকরো মেঘের আনাগোনা, পাখীর ডাক আর দূষণমুক্ত বাতাস – ভ্রমণপিপাসুদের পক্ষে এমন অমোঘ আকর্ষণ উপেক্ষা করা যায় না, আমরাও পারিনি । তাই যখন খোঁজ পেলাম বাড়ি (কর্মসূত্রে বর্তমানে পারাদ্বীপ) থেকে অনতিদূরে এরকম প্রাকৃতিক সম্ভার উপস্থিত, তাই বিলম্ব না করে এক রাত্রির জন্যে online reservation করে ফেললাম Odisha Forest Department এর দেরাস নেচার ক্যাম্পে । www.ecotourodisha.com থেকে বুকিং করতে হয়। আমরা নিয়েছিলাম AC Cottage Suite, খরচ ৩৫০০ টাকা প্রতি রাত্রি, GST অতিরিক্ত। প্যাকেজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত একটি ডাবল বেড AC কটেজ, ২ জন প্রাপ্তবয়স্কের breakfast, lunch এবং dinner. বুকিং করার সময় ফরেস্টের প্রবেশ শুল্ক দিতে হয় যা মাথাপিছু ৪০ টাকা প্রতিদিন।

০১লা মার্চ ২০২০ ।

সকাল ১০.৩০ টার সময় আমরা স্বামী, স্ত্রী এবং আমাদের ২.৫ বছরের কন্যা মিলে নিজস্ব গাড়িতে রওনা হলাম দেরাস নেচার ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে। ভুবনেস্বর থেকে চান্দাকা ওয়াইল্ডলাইফ স্যাঙ্কচুয়ারির দূরত্ব ৪৪ কিমি এবং কটক থেকে ৩৬ কিমি। আমাদের পারাদ্বীপ থেকে পৌঁছতে অতিক্রম করতে হয় ১১৯ কিমি, সময় লাগে ৩ ঘণ্টা। রাস্তা খুব ভাল। কোন toll gate পার করতে হয় না। Public transport এর সুব্যাবস্থা না থাকায় নিজেরা গাড়ি চালিয়ে অথবা গাড়ি ভাড়া করে আসাই বাঞ্ছনীয়। যাত্রাপথে পেট্রোল পাম্প এবং খাবার জায়গা – দুটোরই অভাব। তাই রওনা হবার আগে গাড়ির ট্যাঙ্ক ভরে নিতে হবে আর খাবার, পানীয় জল সঙ্গে নিয়ে নিতে হবে। এখানে উল্লেখযোগ্য যে ফরেস্টে প্রবেশের দুটি দ্বার আছে – দেরাস এবং গোদিবারি। যেহেতু আমরা দেরাস নেচার ক্যাম্পে রাত্রিযাপন করবো, তাই নিকটবর্তী দেরাস গেটে উপস্থিত হয়। Reservation receipt এর ফটোকপি দেখাতেই খুলে দেওয়া হয় ফরেস্ট গেট। ভিতরে প্রবেশ করেই বুঝতে পারি, এখানে এসে ভুল করিনি। জঙ্গলের ভিতরের রাস্তা মাটির, আর তার দুই ধারে সারিবদ্ধ গাছ। রাস্তাটি গিয়েছে দেরাস ড্যামের পাশ দিয়ে। তখন ঘড়িতে প্রায় ১ টা বাজে, প্রখর সূর্যের তাপ। তাই গাড়ি থেকে না নেমে আমরা এগিয়ে চললাম নেচার ক্যাম্পের দিকে। ঠিক করলাম রৌদ্রের তাপ কমলে পরে এসে ঘুরে দেখব ড্যাম। মিনিট দশেক যাবার পর পৌঁছে গেলাম ক্যাম্পের গেটে। ভিতরে অনেকখানি জায়গায় বিস্তারিত এই property. সাইট ম্যানেজার আমাদের নির্ধারিত cottage দেখিয়ে দিলেন এবং জানালেন যে lunch প্রস্তুত। কটেজটি খুব সুন্দর, প্রশস্ত এবং পরিচ্ছন্ন। সব থেকে ভাল লাগল কটেজের সাথে লাগোয়া বারান্দাটি। নির্জনতা এবং সবুজায়নকে সঙ্গী করে এখানে বসেই কাটিয়ে দেওয়া যায় অনেকখানি সময়। আর দেরি না করে হাঁটা লাগালাম রেস্টুরেন্টের দিকে, ক্ষুধা নিবারণের জন্যে। খাবার জায়গাটি খুব বড় এবং পরিস্কার। ভাত, ডাল, মাছের ঝোল, মিক্সড ভেজের তরকারি, পাঁপড়, সালাদ আর রসগোল্লার সমাহারে ভরপেট সুস্বাদু খাবার। খাবারের options সীমিত। রাতের খাবার কি হবে সেটা দুপুরেই জানিয়ে দেওয়া হল। আমাদের ইচ্ছে ছিল জঙ্গল পরিভ্রমণ করে দেখার। সাইট ম্যানেজারকে বলেই বুক করলাম সাফারি। এখানে জানিয়ে রাখি নিজস্ব গাড়িতে জঙ্গল পরিভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয় না। Forest department এর নির্ধারিত সাফারিতেই একমাত্র ঘোরা যাবে জঙ্গল। ২.৫ ঘণ্টার সাফারির খরচ ১৬০০ টাকা। গাড়িতে মোট ৮ জন বসতে পারেন। আমাদের সময়ে অন্য কোন tourist না থাকায় পুরো খরচটাই আমাদের দিতে হয়। সকাল ৬ টা থেকে সাফারি শুরু হয়। আমরা ঠিক করলাম দিনের শেষ সাফারিটা করবো, ৩.৩০ থেকে। আমাদের হাতে কিছুটা বাড়তি সময় থাকায় ঠিক করলাম নেচার ক্যাম্পের ভিতরটা explore করার। মোট ৫টি কটেজ, ১টি Bamboo Hut এবং ১টি Log Hut রয়েছে। এর সবকটি উপরে দেওয়া অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে বুক করা যায়। আর রয়েছে একটি ওয়াচ টাওয়ার, যেখান থেকে দেখা যায় সুবিস্তৃত ঘন সবুজের সাথে ড্যামের নীল জলরাশি। একটি মন মাতানো দৃশ্য। এরপর সঠিক সময়ে এসে হাজির হল আমাদের সাফারি গাড়ি। বেড়িয়ে পরলাম জঙ্গলের ঘ্রাণ নিতে। দুপাশের ঘন জঙ্গল ছাড়িয়ে এগোতে লাগলাম মেঠো পথ ধরে। ১৭৬ বর্গ কিমি জুড়ে ছড়িয়ে আছে এই জঙ্গল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই জঙ্গলে রয়েছে হাতি, চিতাবাঘ, হরিণ, বুনো শুওর, অন্যান্য স্তন্যপায়ী এবং বিভিন্ন পাখির দল। যদিও আমাদের দেখা মেলে শুধুই ময়ূরের। সাফারির প্রথম গন্তব্য হল একটি watch tower । টাওয়ার থেকে দেখা যায় সুদূর বিস্তারিত জঙ্গল এবং জলাশয়। ভাগ্য ভাল থাকলে জলাশয়ে জল খেতে আসা বন্যপ্রাণীর দেখা মিলতেই পারে। এরপর আমরা গেলাম গোদিবারি গেট। এই গেটের পাশেও রয়েছে একটি নেচার ক্যাম্প। এই ক্যাম্পেও online booking করে রাত্রিযাপন করা যায়। যদিও আমার অভিমত, দেরাসের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনেক বেশি। গোদিবারি গেটের আর একটি বৈশিষ্ট্য হল ২টি পোষা হাতি। কচিকাঁচাদের চাহিদা মেটাতে হাতিদুটির জুড়ি মেলা ভার। সাফারির শেষ গন্তব্য হল জুমুকা ড্যাম। ততক্ষণে বেশ ভালই সন্ধ্যে হয়ে গিয়েছে। দিনের শেষ আলোতেও বুঝতে অসুবিধে হলনা যে জায়গাটি খুবই সুন্দর। যদিও খুব কম আলো থাকায় ভাল করে ছবি তুলতে না পারার আক্ষেপ রয়ে গেল। অগত্যা আমরা ফিরে এলাম দেরাস ক্যাম্পে। টিফিনে বলা ছিল ভেজ পকোড়া এবং চা। এই টিফিনের বন্দোবস্ত কিন্তু package এর অন্তর্ভুক্ত নয়। বারান্দায় বসে ঝিঁঝিঁপোকা এবং দূর থেকে ভেসে আসা বন্যপ্রাণীদের ডাক শুনতে শুনতে কাটানো সময়য়ের স্মৃতি নিঃসন্দেহে দীর্ঘস্থায়ী হবে। রুটি, egg curry এবং রসগোল্লা সহযোগে সুস্বাদু dinner সম্পন্ন করে জংলী নির্জনতার মাঝে দিলাম জমিয়ে ঘুম।

০২য় মার্চ ২০২০

দেরাস ড্যাম ভাল করে explore করার জন্যে আমরা breakfast করেই checkout করে বেড়িয়ে পড়লাম। ড্যামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিস্মিত করে দেয়। এই লেখনীর শুরুতে ব্যাবহার করা প্রতিটি বিশেষণ জায়গাটির প্রসঙ্গে প্রযোজ্য। এই লেখার সাথে কয়েকটি ছবি দিলাম। যদিও মনে হয় না ছবিগুলো প্রকৃতির এই অভাবনীয় সৃষ্টির সাথে সুবিচার করতে পারবে বলে, জায়গাটি ছবির থেকে অনেক বেশি সুন্দর। বেশ কিছু অবিস্মরণীয় স্মৃতি নিয়ে শুরু করলাম ফেরার পালা।
শহরের গতানুগতিক জীবনযাত্রা আর দূষণ থেকে মুক্তি পেতে অপেক্ষা করে রয়েছে একটি সুন্দর নেচার ক্যাম্প, কর্মীদের অসামান্য আতিথেয়তা আর তার সাথে রয়েছে প্রকৃতির অপরুপ সম্ভার – আর কি চাই?

জায়গাটির চাক্ষুষ নিদর্শন পেতে নিচের লিঙ্কে দেওয়া ভিডিওটি অবশ্যই দেখুন।

SUBSCRIBE OUR CHANNEL FOR MORE VIDEOS

Wednesday, April 8, 2020

Travel To Olasuni Pahar ওলাশুনি _TravelBlog Odisha

। ০৮ই মার্চ ২০২০।
ওলাশুনি। এই দেবতার নাম অনেকেই শোনেননি। আমরাও জানতাম না। পারাদ্বীপ থেকে ৫৭ কিমি দূরে ওলাশুনি পাহাড়ে বিরাজমান এই দেবী। সকাল ১১.৩০টায় বেড়িয়ে পড়লাম আমরা। শেষ ১২ কিমি রাস্তা খুব মনরম। দুইপাশে ছোট পাহাড় আর সবুজের ঘনঘটা। বেশ কিছুটা পাহাড়ের আঁকা-বাঁকা পথ পেরিয়ে আমরা হাজির হলাম আমাদের গন্তব্যে। সময় লাগল ১.৩০ ঘণ্টা। Parking space এর কোন অভাব নেই। Parking fee ২০ টাকা, ঘণ্টা হিসেবে নয়। এখানে জানিয়ে রাখি যে রাস্তায় কোথাও খাবার জায়গা নেই, তাই সেই রকম প্রস্তুতি নিয়ে বেরনই ভাল। পৌঁছতেই আমরা এক বিশাল ভীড়ের সম্মুখিন হলাম। বোঝা গেল, যে এই দেবতা খুব জাগ্রত এবং ভক্তদের ভালই সমাগম হয়। আমরা এগিয়ে প্রবেশ করলাম মন্দিরের মধ্যে। এই মন্দির বিখ্যাত হয় জনৈক odiya লেখক, দার্শনিক এবং যোগী আরক্ষিত দাস এর কারণে। আরক্ষিত দাস জন্মেছিলেন গঙ্গা রাজবংশে অষ্টাদশ শতাব্দিতে। তিনি সমগ্র Kalinga (Odisha) ভ্রমন শুরু করেন উপযুক্ত ধ্যান করার স্থানের সন্ধানে। অবশেষে এসে উপস্থিত হন ওলাশুনি পাহাড়ে, যা সেই সময়ে কেন্দ্রাপাড়ার রাজা রাধাশ্যাম নরেন্দ্রর অধিনে ছিল। আরক্ষিত দাস এর অনুরধে রাজামশাই রাজি হন তাঁকে ওই পাহাড়ে থাকতে দেন। আরক্ষিত দাস শুরু করেন ওলাশুনি মাতার আরাধনা এবং ধ্যান সাধনা। ১৮৩৭ সালের ১৯শে জানুয়ারী আরক্ষিত দাস আত্ম-সামাধি নেন ওই স্থানেই।
বাইরে জুতো খুলে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়। মন্দিরের ভিতরে প্রসাদ এর দোকান রয়েছে। কেউ চাইলে প্রসাদ, মুলত মিষ্টি, কিনে পুজো দিতে পারেন। ওলাশুনি দেবি ছাড়াও জগন্নাথ দেব এবং মহাদেব এর মুর্তি রয়েছে। পরিছন্নতার ওপর বিশেষ নজর আছে মন্দির কর্তৃপক্ষের। সব দেবতা আর দেবীর আশীর্বাদ নিয়ে আমরা বেরয়ে পরলাম ফিরে আসার জন্যে।

Watch the video till the end to know more about the place
Olasuni

নীচে কিছু ছবি শেয়ার করলাম। এর সাথে আমাদের channel এর ভিডিও link ও শেয়ার করা রইল। আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে। পুরীতে বেড়াতে এসে অবশ্যই ঘুরে জেতে পারেন ওলাশুনি পাহাড়ের মাথায় অবস্থিত এই মন্দির।

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
ভুবনেস্বর থেকে দূরত্বঃ ৮৭ কিমি , ২ ঘণ্টা । কটক থেকে দূরত্বঃ ৬৫ কিমি, ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট ।
বাসের সুব্যাবস্থা না থাকায় রেলওয়ে স্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করে আসাই ভাল।











Tuesday, April 7, 2020

One day trip to Lalitgiri Odisha Tour,ললিতগিরি ,ওড়িশ্যার _ Bangla Travel blog

ললিতগিরি । ৮ই মার্চ ২০২০।

কাজের সুত্রে ওড়িশ্যার পারাদ্বিপে আমাদের বসবাস । এক অলস রবিবারে ঠিক করলাম কাছাকাছি কোথাও বেড়িয়ে আসি। যেমন ভাবনা তেমনি কাজ। গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে পরলাম ললিতগিরির উদ্দেশ্যে। সহকর্মীদের থেকে শুনেছিলাম জায়গাটি ভাল। এক্টু ধারনা ছিল যে জায়গাটিতে বৌদ্ধ ধর্মের প্রাচীন নিদর্শন আছে। পারাদ্বিপ থেকে ৬০ কিমি দূরে অবস্থিত ললিতগিরি । ভুবনেস্বর থেকে দূরত্ব ৯০ কিমি এবং কটক থেকে ৬০ কিমি। রাস্তা খুব ভাল, যদি কেউ মনে করেন zoomcar থেকে গাড়ি নিয়ে নিজেরা drive করে আসবেন, নিঃসন্দেহে তা করতে পারেন। আর তা না হলে, কটক কিংবা ভুবনেস্বর থেকে গাড়ি ভাড়া করে আসতে পারেন।






Public Transport এর সুব্যাবস্থা নেই, তাই সেই চেষ্টা না করাই ভাল। আমরা ১.৫ ঘণ্টার মধ্যে পউছে গেলাম আমাদের গন্তব্যে। সুবিশাল parking lot থাকায় গাড়ি রাখার কোন সমস্যা নেই, parking নিঃশুল্ক। প্রবেশ দ্বারের পাশেই রয়েছে টিকিট কাউন্টার। প্রবেশ মুল্য মাথাপিছু ২৫ টাকা।




ওড়িশ্যার রত্নগিরি, উদয়গিরি এবং ললিতগিরি – এই তিনটি স্থানকে একসাথে Golden Triangle বলা হয়। গৌতম বুদ্ধ কোনদিন ওড়িশ্যা না এলেও মৌর্য সম্রাজ্যের সময় (খ্রিষ্ট পুর্বাব্দ তৃতীয় শতক) সমগ্র Asia তে যে ব্যাপক হারে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ঘটে, তার প্রভাবেই এই স্থাপত্যগুলির নির্মাণ হয় বলে মনে করা হয়। ভিতরে প্রবেশ করার পর সবচেয়ে প্রথমে যা দৃষ্টি আকর্ষণ করে, তা হল পরিচ্ছন্নতা। দেখেই বোঝা যায়ে, জায়গাটি পরিস্কার রাখতে প্রশাসনের সুনজর আছে। কিছুটা এগিয়ে যাবার পর উপস্থিত হলাম একটি Air Conditioned মিউজিয়ামের সামনে। মিউজিয়ামটির ভিতরে ফটো তোলা নিষেধ। হরেক রকমের পাথরের ফলক এবং বৌদ্ধ মূর্তি রাখা রয়েছে স্থানটিতে। Golden Triangle এ খনন কার্য চালানো হয় ১৯৮৫ থেকে ২০০৬ খ্রিস্টাব্দ অব্দি। তার ফলস্বরুপ কাঁচ দিয়ে ঢাকা এই সব ফলক এবং বুদ্ধ, বোধিসত্ত্ব, তারা, জাম্বালাদের মূর্তি। সব থেকে ভাল লাগে, ভিতরে guide এর কোন উপদ্রব নেই। প্রতিটি relic এর পাশে হিন্দি ও ইংরেজিতে তার বিবরণ লেখা আছে। তাছারাও যে সুরক্ষাকর্মিরা মিউজিয়ামের মধ্যে থাকেন, তারা সুন্দর বর্ণনা দিয়ে অনেক সাহায্য করেন। একের পর এক স্থাপত্য প্রত্যক্ষ করার সময় মনটা যেন হাজির হয়ে যায় সেই রাজকীয় ঐতিহাসিক সময়ে।




এর পর বাইরে বেরিয়ে হাঁটতে লাগলাম ভিতরের দিকে। পথের দুই পাশে অতিক্রম করলাম একাধিক ভগ্নাবশেষ। এই গুলির মধ্যে সব থেকে উল্লেখযোগ্য হল চৈত্যগ্রিহ বা প্রার্থনাগৃহ। ইঁট দিয়ে নির্মাণ করা ১০৮ X ৩৬ ফুট মাপের জায়াগা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ২৩০০ বছরের পুরনো ভগ্নাবশেষ। এর কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি গোলাকার স্তূপ। আরও কয়েকটি স্থাপত্য পার করে পৌঁছে গেলাম ললিতগিরির শেষ প্রান্তে একটি বেশ বড় স্তূপের সামনে। এই স্তূপের মধ্যে থেকেই নাকি খনন কার্যের সময় পাওয়া গেছে একটি পাথরের, একটি রুপোর আর একটি সোনার ছোট বাক্স। এই বাক্সগুলি বর্তমানে রাখা আছে ওই মিউজিয়ামের মধ্যে। এই স্তূপটি একটু উঁচুতে অবস্থিত এবং পৌঁছতে কয়েকটি সিঁড়ি ভাঙতে হয়। ওপর থেকে অনতিদূরে গ্রাম এবং সবুজ রঙের ছোট পাহাড় দেখা যায় – বেশ মনোরম দৃশ্য।




এখানেই শেষ হল আমাদের ললিতগিরি ভ্রমণ। ভিতরে কোন ব্যাটারি কার বা রিক্সার ব্যাবস্থা নেই। পুরো জায়গাটি হেঁটেই ঘুরতে হবে। সময় লাগে ৪০-৫০ মিনিট। জলের বোতল বাইরে থেকে সঙ্গে নিয়ে ঢুকতে হবে, কারণ ভিতরে কোন দোকান নেই।

বেশ কয়েকটি website ঘেঁটে জানতে পারলাম যে এই জায়গা থেকেই নাকি উৎপত্তি বজ্রায়ন বা তান্ত্রিক বৌদ্ধ ধর্মের, যা পরবর্তী কালে ছড়িয়ে পড়ে তিব্বত, মঙ্গোলিয়া, ভূটান এবং অন্যান্য উপমাহাদেশে। তিব্বতের ইতিহাসে নাকি লেখা আছে যে সম্বল্পুরের রাজা ইন্দ্রভুতি প্রথম শুরু করেন বজ্রায়নের এবং এই Golden Triangle এর থেকে ক্রমে তা ছড়িয়ে পড়ে Asia মহাদেশে। আজ গোটা বিশ্বে বৌদ্ধ ধর্মের ২ কোটির বেশি মানুষ এই বজ্রায়নের অনুগামী। অর্থাৎ ললিতগিরি ঐতিহাসিক তাৎপর্যে সম্পূর্ণ। তাই যদি কখনো পুরী ভ্রমণ করতে বা কর্মসূত্রে ভুবনেস্বর বা কটকে আসেন, তাহলে একবার স্বচক্ষে দেখে যেতেই পারেন আমাদের দেশে পৃথিবীর চতুর্থ বৃহৎ ধর্মের উজ্জ্বল অস্তিত্বের রাজকীয় ইতিহাস।


Subscribe
Lalitgiri Travel Video Link
Watch the Video and dont forget to subscribe and support our channel. Video in English








Friday, March 1, 2019

Restaurant in Puri - Sholoana Bangali Resturant





Photo Credit- Sudeshna Sarkar


If you are planning to visit Puri ,Odisha, make sure you take your time out to eat in this  restaurant. Serving you with typical bangali food,.


You might ask what so special about this place? The entire Puri is full of Bengali restaurant, why should I visit here?
Well this is exactly what I thought too. But when I visited this place , I enjoyed their quality of food. The serving quantity was pretty decent and they have maintained a good hygiene which is very rare to find in some famous restaurant and hotels in Puri. 



We order fish, chicken curry ,rice and aloo bhaja. The size of the fish was good and the quantity was two. Also the chicken quality was real good and not boney. Most of the times with so much tourist in Puri, hotels and resturant generally do not pay heed to the quality.
Sholoana Bangali resturant in Puri  also maintained a pocket friendly atmosphere.


If you walk towards the New Marine Drive close to Swarga-dwar ,you will come across this 100% Bong Restaurant.

When you are ordering Aloo Bhaja  do ask if they are serving ready-made or  crispy hot fried ones.They served us ready-made once and it was  really bad.

Rating  3.5/5


Have You ever tasted Bengali Food? Share in the comment 

Tuesday, November 27, 2018

Notice for all spammer

Kindly don't spam my comments box with ads .Mail @sarkar.sudeshna18@gmail.com for collaboration.

Friday, September 21, 2018

Budget Trip To Gir National Park



We started our journey early in the morning to Gir national park from Jamnagar via junagadh. Early morning journey makes you cover a good distance before you get slowed down by the traffic.There are plenty of bus services available from Jamnagar to Sasan Gir. As this was our sudden plan we  decided to keep it a budget trip and try out local modes of transport.


Note: It is extremely difficult to get ticket for the safari online as it get booked very quickly. Also there are limited number of  gypsies available. So when sagnik was scrolling through the Girlion.in page he got 2 seat for the gypsy and without even thinking he booked them.

We got our ticket from Shiv Shakti travels at 100 rs each.The bus halted for a light breakfast which was tea and dhokla. At about 10 am we reached Junagadh. It took us 3 hr to reach junagadh from jamnagar. From Junagadh it was another 55km which took 2 hr for our rickety local bus to reach.

Cheap Hotels in Gir - 

Hotels Umang

At 12.30 pm we reached Sasan Gir and checked into Umang Hotel which we booked online. A comfortable hotel in budget.It is extremely difficult to get rooms at Sinh Sadan and you definitely do not want to stay away from the periphery of the National Park . Umang hotel was the best choice for us.

Picture of Hotel Umang :
The Room
Copyrights-@Sagnik Sarkar



 After a quick refreshing bath we headed towards the dining area of the hotel, the baba dining hall.
Copyrights-@Sagnik Sarkar

The veg thali was 120rs.
 We didn't book any safari in the afternoon and so decided to take  eat rest, and stroll around the nearby areas. 

Time slot for Gir:

There are three slots for the game ride
6-9 am
9-12pm
And 3-6pm .The best time to see the lions is early in the morning. Also it increases your chance of encountering different wild animals and birds.

Gir Safari : Cost of the entire gypsy -  Rs 2100. 
You can share with someone. We shared with a family. Maximum number of people 6.
Simple Roti Chicken for dinner
Copyrights-@Sagnik Sarkar.
We had an early dinner, little walk around and went to bed early as our safari starts early in the morning.


Sinh Sadan
The reception Center
Copyrights-@Sagnik Sarkar.




Safari 1.Morning
The jeep came to pick us up a little early than the schedule time as the entry points gets chaotic due to permit check in .The morning sun rays made the jungle look beautiful. The forest was dry and looked more like the Savannas. This type of grassland is excellent for the lions to roam freely and hunt. The dry leaves made a crunching sound as our vehicle passed by in search of the lion.
Copyrights-@Sagnik Sarkar
Changeable Hawk
Copyrights-@Sagnik Sarkar

Yes my Adrenal Rush !
Copyrights-@Sagnik Sarkar

Copyrights-@Sagnik Sarkar

. At the entry point we were greeted by a samber deer. A little further we got a glimpse of a spotted deer but no traces of lion.  Infact we saw a changeable hawk  a spotted owlet and a mongoose. But No luck of sighting !! I was very disheartened.  I know sighting a wild animals in the jungle is sheer luck  but still wished to see a glimpse.  While we were returning back as our time was getting over we saw other gypsy's rushing on to one direction. Our driver with excitement  followed the others.We waited for few minutes when from a bush came out  the lioness. What a beautiful creature. It walked around , sat for a while  and then went inside the jungle.  What a great satisfaction  I had ! As our time was over without further roaming around we returned back to the entry point and back to our hotel.

We didn't do the evening safari and thank god we didnt as it rained  crazily that night.  I was pretty sure that the next morning safari would be a flop.

Safari 2: Morning:
 Yeap, I was absolutely correct. With the heavy downpour the animals took shelter. The jungle was empty. We couldn't even spot a single bird . Just enjoyed the jungle and returned back.


In the afternoon we had our return ticket to Jamnagar. So after a heavy breakfast we checked out of the hotel  and took a bus to junagadh.  By 12 we reached  Junagadh. Our bus to Jamnagar was at 2pm,therefore we had some time to explore Junagadh fort. 

By 2 pm we were on the bus to Jamnagar. Brewing with fresh memories we promised to return back to see the Lion King.



Saturday, September 15, 2018

Love For Misti Doi - Mother Dairy




Staying away from Kolkata for years now made me realise that nothing can beat Kolkata's misti (sweets) specially  MistiDoi. You definitely get "ghee mei duba sweets" everywhere but not like the ones in Kolkata! The ultimate love for bongs.As a child I used to call this as Lal Doi ( red yogurt) for its  colour. 
Misti Doi is usually set in a wet earthen pots after caramelising the milk with jaggery .
Back in those days Sunday lunch was never  completed without misti doi or rosogulla.  Those moments are long lost now.Its tough to get MISTI Doi outside Kolkata, not the same in taste.

But now you can manage your bongo cravings with Mother Dairy's misti doi.. 
This misti doi has definitely scored high because of shelf life longer than the regular ones. It taste exact same with creamy top layer which melts in the mouth  smoothly.Its definitely a winner for probasi bangali, or for someone like me who crave for Sweet Yogurt.


The sweet  smell of the yogurt  gives me a feeling of "Puja asche" Puja asche", May be because every bit of kolkata follows me.


Do you love Bengali Dessert like me?Have you tried Mother Dairy's Misti Doi?



Price -  Rs 15- 90gm

 


 

Tuesday, August 21, 2018

A Visit to Ratnagiri Odisha


While sipping on the hot cup of tea on a Sunday morning , I asked my husband if there were any good  location to visit nearby Paradip. I was bored and exhausted and needed a mini few hours of change. Instantly he jumped with an option of visiting Ratnagiri  a heritage site. Though I am not a fan of such places but I do not have much option.
We checked on google map for direction and decided to explore it on the same day in the noon time. 

Ratnagiri is about 60 km from Paradip .Located  in the Jajpur district of Odisha, it  is known for  the excavation of Stupas, Monasteries and Votive Stupas. Historian says that these stupas might have been erected by the Guptas. The  site was discovered in 1905 and excavations was carried out in 1958 to 1961.

The village roads were extremely narrow and full of potholes. The cattle's were carelessly crossing roads . Google direction was working fine until we lost the signal.  Like a Pro desi we asked for direction and ended up late to the site.
Mini Hiking

Because of the monsoon the surroundings were green. 
After collecting our tickets from the ticket counter we headed   The road leads to  stairways and off to the site.  I was  upset seeing the stairs as I thought I would use the stroller for my baby. 


Towards the sight



The beautiful blue entrance to the monastery. 

Excavated Buddha's head of different sizes
Sanctum with a colossal Buddha figure

Votive Stupas


Sculpture  excavated in the 11th century.


The area was open and the heat of the sun was unbearable. By 4pm we started our journey towards home. There were other sites too Udayagiri and Lalitagiri but we didn't have time to visit the place.


Did you visit Paradip in Odisha? Do share what other places I can explore from their. Jungle might not be an option for me yet with a small baby.

Friday, September 8, 2017

Kolkata Zoo - Alipore Zoological Garden


About the zoo
Established in the year  1875 Kolkata Zoo is known to be the Oldest Zoo in India.Thousands and thousands of visitor flock here during winter. Alipore zoo is said to have been the first zoo which started breeding of white tiger.
Mandarin Duck









Want to adopt an adorable animals? Click here - Adoption Form

Rani - The heroine of the Zoo


Zoo Hours and ticket
  • Morning 9 am-4.00pm  ( ticket counter closes)
  • By 5pm  visitor need to come out of the zoo.
  • Thursday is officially resting day for the animals therefore zoo is close.
  • Zoo Aquarium - Morning 10.30 am to 5pm
  • Ticket for Aquarium -5 Rs
  • Zoo ticket cost 10 rs for children under 5
  • 30 Rs on holidays and  weekends
  • 25 Rs on other days

There is an air condition canteen available inside the park where you can enjoy refreshment.  Some people bring home cooked food and enjoy littering the area at its best.  My opinion is to eat in the air condition  canteen and enjoy the day and save the zoo !

What I saw while visiting the park
  • Many cages were empty 
  • Maintenance was very poor. The lion and the  tiger cage stinks badly and so do the birds.
  • The crowd visiting the park was basically from nearby villages and therefore they  behaved more like the animals teasing them and throwing food.
  • Very less greenery compared to other zoological park in India
  • Tight (extremely small)  enclosure for animals like big cats , elephants , deer  ( infact all the animals and birds)
  • Lack of security 
  • You can find people spitting , peeing at any place.
  • The aquarium was half empty and poorly maintained.

  • It is extremely sad that Kolkata's heritage Alipore Zoological Garden is getting ruined because of Aum Janata who donot care to learn some responsibility.
Also the authority must issue strict rules in bringing food from home and littering the area. 
Heavy amount of fines should be imposed on people who tease animals ,throw food, and litter areas.

Born in Kolkata this was probably the second time I went to the park. With heavy heart I returned home.

Do share your experience about the park? Do you feel the same like me?

Tuesday, September 5, 2017

Sungei Buloh Wet Land Reserve Singapore




Image rights reserved @SagnikSarkar.Permission required for usage


The best way to get in touch with mother nature in Singapore is by visiting Sungei Buloh Wet land Reserve or you can say a walk to the mangrove. If you are in Singapore do not miss the opportunity to visit this place.
Image rights reserved @SagnikSarkar.Permission required for usage

Sungei Buloh wetland was built  so that birds migrating from Siberia to Australia can take a halt. The area has wide variety of fishes,though fishing is not allowed. You can also spot salt water crocodile here. In 2001 this place was  given the name as nature reserve for protection.

Image rights reserved @SagnikSarkar.Permission required for usage
Coastal Broad walk: This place offers a beautiful view of the waterfront. During low tide you can spot  various  aquatic creature which includes various species of crabs.

Image rights reserved @SagnikSarkar.Permission required for usage
Pods have been constructed at various places just like watchtower in India to  get a clear view  of the reserve without any obstruction.

Image rights reserved @SagnikSarkar.Permission required for usage


Heron Deck- Located beside the visitor center  adorable mud-skipper  sculpture overlooking the water front.
Copyright@Sagnik Sarkar



Opening hours: Mondays to Fridays: 7.30am to 7pm | Weekends and Public Holidays: 7am to 7pm 

FREE entry

Thursday, August 31, 2017

Best Bird Sanctuary In India- Bharatpur Bird Sanctuary




Welcome to Bharatpur Bird Sanctuary


In front of the Ticket Counter
Bharatpur is  30km from Mathura and falls in the state of Rajasthan.  This place is also known as Keoladeo Ghana National Park. In 1981 this place got the status of  National Park. And after few years it was declare world heritage sight by UNESCO.  This forest is famous  for various species of migratory birds. 

Best Time to Visit BharatpurBird Sanctuary - Mid Jan- End of Feb. Though people say that from December one can see the birds,but I would say that because we lived in Mathura for a while and had visited the bird sanctuary every now and then, we found that in winter specially in December the fog of North India makes it extremely hard to see birds. Also in the early January. Sometimes the flock too arrive late.


How to travel to this place: You  can hire a car from Mathura or travel by train.
Make your travel like this - Delhi (2-3 days)-Agra (1 day)-Mathura/Vrindavan( 1day)-Bharatpur.(1 Day).
There are many hotels available very close to the park gate.


Hotels in Bharatpur Bird Sanctuary: (close to the gate)
1.Hotel Sunbird
2.Hotel Eagle's Nest
3. Birder's Inn

Hotel Sunbird

(Economy Hotel)
Hotel Sunbird
Bird Sanctuary Road,
Bharatpur – 321001, Rajasthan (India)

Phone: +91-5644-225701, 221533 


Eagle's Nest

(Economy Hotel)
Hotel Eagle's Nest
Bird Sanctuary Road,
Bharatpur – 321001, Rajasthan (India)

Phone: +91-5644-225144,25145

Birder's Inn

(Economy Hotel)
Hotel Birder's Inn
Bird Sanctuary Road,
Bharatpur – 321001, Rajasthan (India)

Phone: +91-5644-227346, 222830



Entrance Fees for Bharatpur Bird Sanctuary  is Rs 50 per person for Indians.
Upon reaching the place you need to hire rickshaw or cycle. My suggestion is to hire  a rickshaw as they are govt approved and definitely will help you spot  various birds and animals. Rickshaw cost Rs 100 per hour
Look for knowledgeable authorised rickshaw-puller , Pritam Singh was our guide and he got the best binocular to spot birds. Also he is truly a bird lover knowing every nook and corner of the jungle.


                                              Our all time Favourite Guide Pritam Singh

Spotting birds here in this park is  easier than any other birdpark in India. May be that's why Unesco found interest here.

                                                 Bar headed Geese- They Migrate from Siberia every year. They are known to be the highest flying bird in the world. You can spot hundreds of them here in this park.


White Breasted Kingfisher

Indian Roller ( neelkantha)
Owlet Nest - This place was known to Pritam and therefore we were lucky to see these birds

Yellow Footed Green Pigeon
Extremely Lucky to spot this Python. You can generally see snakes after 12noon in winters. They come out on roads to bask in the sun. Please be careful as when I spotted this Python I didnt notice it was right beside me hidden in the bushes. I did get an adrenal rush. The python was unable to move as it fed on some birds. I thought snakes hibernate in winter but Yes they love Sun..They become lazy and enjoy sun in winter unlike in Monsoon or Summer they become extremely active.

This place is also full of Spotted Deer, Nilgai , Wolves, Wild Boars, Jungle cat and Hare 


In the evening ( during sunset) you will be able to hear the crying of the wolves and if you are lucky you will definitely spot them.


The park has a small resting area where you can buy snacks and take a break. You can only get tea biscuit or cakes here nothing else. If you have a plan to stay the entire day carry some food.
We stayed from 6 am till 6 pm  roaming around the jungle sometime walking and sometime resting.

Do hire rickshaw as its worth the month.  You can hire bicycle also but depends on the availability.


Do wear comfortable shoes and clothes. High lens camera is a must to spot these birds. I am providing the link of my camera I used in Bharatpur
Sony Cybershot-50X zoom from Amazon.in
Also right now I bought myself a Canon EOS 700D  from Amazon at an incredible low price. It also includes  2 lenses and a kit.

Books for Field Guide - Birds of Indian Subcontinent
Image rights reserved.Permission required for usage


Lastly I would like to conclude that this is one of the Best Bird Sanctuary In India.



Chandaka Deras Nature Camp

দেরাস নেচার ক্যাম্প - চান্দাকা ওয়াইল্ডলাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি বিস্তীর্ণ ঘন সবুজ অরণ্য, সুনীল জলরাশি, অদূরে ছোট পাহাড়, আকাশে টুকরো মেঘের আন...